Bangla new kobita 2020 - sopno lekha - usuf islam - new bangla kobita 2020 - ( স্বপ্ন লেখা পদ্য কাব্য ) - bangla kobita - bangla kobita - premer kobita - valobasar kobita - sopne dekha Kahini .
" স্বপ্ন লেখা "
" ইউসুফ ইসলাম "
" ইউসুফ ইসলাম "
ওগো কে তুমি ? তুমি কে ?
বহুবার এসেছ কাছে আপন হয়ে আপনা বেসে
দাওনি তো ধরা কভু মোর দ্বারে কোন সে দোসে
শুন্য সজ্জা মিথ্যে স্বপন বহি বারংবার ফিরে আস তুমি
যাবার বেলা যেতে যেতে যাও নিয়ে দুচোখের ঘুম কাড়ি !
তুমি কি জানো ? তৎপর তব সে ভাবনায় না জানি কতো শতো
বেদনা বিথুর দুখেরা খেলে যায় লুকো চুরি
সে কাল রাতি কাটিতে চাহে না আর বুঝি
দিবালোক ভরি তব সে ভাবনার অতল গহীনে ঢুবে থাকি
রাত্রিকালে ফের আসো তুমি মিথ্যে স্বপন ধরি !
ওগো কে তুমি ? আজ বড়ই জানতে ইচ্ছে করে
নিসুত রাতে কেনই বা আসো ফিরে নিদ্রা হরণে
এ রূপে তুমি কতো বার এলে কাছে !
বহুদিন আগের বাল্যকালের প্রথম বারের কথা
তুমি ছিলে কনে - বেসে খাটিয়ার মাঝে
আচল টেনে মুখ লুকায়ে চুপটি করে বসে
আমি ছিলামনে তব পাসে ছিলে তুমি ছিলে একেলা ঘরে
চমকে উঠি হঠাৎ আমি বাহির হতে এসে তোমায় দেখিয়া কনে-বেসে !
কার সাথে, কবে কোথা মোরে করিয়ে ছিলো বিয়ে কিছুই নেই মনে
( বলে রাখা ভালো,, এতটাই বেসি ছিলো লাজ-ভয় মোর
যাহার তরে কোনো পরিচিত মেয়ের সনে তো দুরের কথা অপরিচিত
কোনো মেয়েকে দেখলে সেথা যেতেই চাহিতাম না তাছাড়া বাড়িতে
কোনো মেহমান এলে এবেলার খাবার ওবেলা খেতাম তবুও তাহাদিগের
মুখোমুখি হতে পারিতাম না লাজে-ভয়ে , কারো সনে মিসতে হলেও
বহুদিন লেগে যেতো , তবে এখন অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছে )
মুখোমুখি হতে পারিতাম না লাজে-ভয়ে , কারো সনে মিসতে হলেও
বহুদিন লেগে যেতো , তবে এখন অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছে )
তখন এক মুহুর্তের তরে পাইনে ভেবে কি করব আমি
আমার কি করা উচিৎ? তৎপর ঘাড় নিচু করি
খাটিয়ার এক পাশে তোমা-হতে মুখ লুকাএ সুয়ে রহিনু আমি।
তব সনে কথা বলা তো দুরের কথা
কাছে গিয়ে এক পলক দেখিতেও পারিনি সেদিন!
কি আর বলিব দুক্ষের কথা , সেদিন হতে
আজিও দেখিতে পেলুমনে তব মুখ-খানা !
যতো বার এলে কাছে ততবার একটু আড়ালেই রয়ে গেলে.......।
আজিও তোমায় দেখিনি বলে না জানি কত-শতো
একেছি ছবি মনে মনে সাদা রঙ্গে সৃতির এ্যালবামে
মিলাইনি রং একটু কোথাও আবির রঙ্গে তাতে কি হবে
তুমি আছো তুমি রবে এ মনের গহীনে
যদিও তব সনে সৃতি বিজড়িত মুহুর্ত শুধুই স্বপ্নের মাঝে
তব কথা ভাবি মনে মনে একেলা বিহনে , ফিরে আসো ফের তুমি
বেলা শেষে নিখিল দিগন্তের প্রান্ত ছুয়ে নিজঝুম হলে ঘুম-চুমু দিয়ে
হাটের ভীড়ে তুমি ছিলে ঠায় দাড়িয়ে দোকানের পাসে
ফুল ভিজানোর সমে ছিটেছিলো জ্বল তব গায়ে
কিচ্ছুটি বলিলেনা তাও রইলে দাড়ায়ে একটু সরে
কোথা হতে কোথা ভীড়ের মাঝে কে বা খোজে
একটি আওয়াজ আসিলো ভেষে
করিলে পরশ এই ক্ষনিকের মাঝে ভালবাসে যে যাকে
ধরিয়া হাত ছোট ভগিনার চলিতেছিনু সম্মুখে
হঠাৎ করেই আচমকা করিলে পরশ তুমি মোর হাতে
লোক দেখানো শিশুকে ধরে সেই কথাটি শুনে
ভালবাসা মিলে যাবে তাহাকে ছুলে
পিছুফিরে তাকাতেই দেখি শুন্য সজ্জা মিথ্যে স্বপন !
তবে একটি মজার ব্যপার কি ছিলো জানো
কোথা হতে কি ভাবে কি কারনে কিছুই নেই মনে
একদিন হঠাৎ দেখি ভরদুপুরে তোমাদের বাড়িতে আমি
অথচ তব মায়ের সনেও দেখা করাওনি আমায়
এতটাই আড়াল করে রেখেছিলে তুমি
চুপিসারে বাড়ির বাহিরে অনেকটা পথ আগায়ে দিলে
কেহই যেন দেখিতে না পারে বিদায় কালে
দুপাবাড়িয়ে একটু আগায়ে পিছুফিরতেই দেখি শুন্য সজ্জা মিথ্যে স্বপন !
এরূপে কত বার এলে কাছে কত সাজে
অথচ তব নাম-ধাম কিছুই জানতে চাহিতেও পারিনি লাজে-ভুলে।
এই তো সেদিনের কথা স্বপ্নের মাঝেও সরন হওয়া
এটা যে সত্যি নয় স্বপ্ন , এ ছিলো যেন বিধাতার বড়ই কৃপা।
জানিনে আমি কি ভাবে কি কারনে কোন সে বাধনে
বাবা-মা আরও অনেকেই একই রুমে কেহ দাড়ায়ে কেহ বসে
একই বেডে তুমি আমি বলতেছি কথা এক পাসে বসে চুপিসারে
এ-কথা ও-কথা সব কিছুই বাদ এবার এদাও ফসকালে
আর কভু দেখা হবে না যে হায় , সন্দেহ জাগে মনে
তারি তরে তব নাম ধাম জানতে চায়েছিনু সব লাজ-ভয়-ভুলে
তুমি কিছু না বলেই চুপিসারে মোর হাত হতে ফোন নিয়ে লিখতেছিলে
তখন হাসব নাকি কাদব সে মুহুর্তে গিয়েছিনু সব ভুলে ঘুম ভেঙ্গেছিল বলে।
এমনো করিয়া আসো ফিরিয়া ফিরিয়া মোর দুচোখের পাতায়
ঘুমচুমু দিলে , ফের যাও চলি শুন্য সজ্জা মিথ্যে স্বপন ধরি
ওগো কে তুমি মোর স্বপ্নের রমনী শুধু তোমারে ভাবিয়া
কতো নামে কতো জনে ঘিরিয়া লিখেছি কতো-কবিতা
তোমারে খুজিয়া আন্ধারে ঘুরিয়া ঘুরিয়া হইনি বিমুখ আজিও না পেয়ে তব দেখা।
তুমি জানো না বলে কেমনে বলি পথের ধুলিকনা জানে
তবে তব বুঝে তব খোজে কতো জনার কতো দ্বার ঠুকরে কেদেছি
কিন্তু তুমি জানো না ঝড়ে ডানা ভাঙ্গা আহত সঙ্গী হারা পাখির মতো
খুজেছে মম হৃদয় খুজতেছে এখনও তোমায়।
ওগো মোর স্বপনে আসা রমনী তুমি বাস্তবে আছো কিনা নাহি জানি
তবুও তোমারে ঘিরিয়া ঘিরিয়া পুজিয়া ভুজিয়া রয়েছে এ মনের সব স্বপ্ন-আশা
তুমি জানো না যে তোমারে খুজেছি আমি না জানি কতো জনার মাঝে
তাহাদিগের বলেছি আমি তোমাকে নয় , তোমায় ভালবাসি
হীতে পেয়ছি শুধুই অবমাননা তাহাদিগেরর হতে
কিন্তু আমি তো কাহারো সনে প্রেম করিতে চাহিনি শুধুই খুজেছি তোমারে
বলতে পারো পরিণয় বাধনের আগে প্রেম মানে অনন্যায় হীনা আর কি ?
তাছাড়া আমি তো মানুষ কোনো ভ্রমর নই যে
শুধু ফুলে ফুলে উরে মধু পান করে চলে যাবো।
মনে রেখো কেহ যদি ফুলকে ভালবাসে সে কভু সে ফুল ছিরতে চাহিবে না
বরং প্রতিনিয়ত সে সেই ফুল গাছের পরিচর্যা করবে
আর যে ঐ ফুলকে পছন্দ করবে সে কভু গাছের পরিচর্যা করবেনা
বরং ফুল তুলে নিয়ে যাবে আর প্রয়োজন শেষে ছুরে ফেলে দেবে।
কেহই বুঝলোনা মোরে, তিলতিল করে জমানো এ ভালবাসা
এমনি করেই রয়ে যাবে এ-মনের গহীনে ?
তোমার দেখা কি পাবোনা এ-জনমে ?
শুধু তোমাকে খুজেখুজে এতটাই হেয়ো উপদ্রুব্য হয়েছি অন্যের দ্বারে
বিশেষ করে এক মানবী তার নাম নাইবা নিলাম
তবে সে একাও নহে তাহার বন্ধু মহল সমেত
করেছিল এতটাই হেয়ো-অপোদস্ত-লাঞ্চিত মোরে
তা বোঝানোর মতো কোনো ভাষা মোর নাহি জানা।
তবে একটি কথাই শুধু সব-কে বলতে চাই
কেহ যদি কিছু চাইতে আসে তাকে না হয় কিছু নাইবা দিলে
কিন্তু তাকে হেয়ো অবমাননা কোরোনা যেন
মনে রেখো গাছের ফুল যদি কোনো সমাধিতে খোসে পরে
আর যদি সে সমাধির বাসি ফুলকে উপদ্রুব্য মনে করে
তাহলে সে ফুলের আবশ্যকীয় হয়ে যায়
তখনি কারোর পায়ের নিচে পরে আত্মহত্যা করা।
স্বপ্ন তো স্বপ্নই বটে, আমি জানি সবি বুঝি কিন্তু কিছুই করতে পারি না
নিজেকে নিজে ধরে রাখতে পারি না কারন আমি একটু অন্যরকম
হয়তো সবার মতো না আর তা না হলেই কে বা এমন করতে থাকে
যে ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখে সেই স্বপ্নের পিছু ছুটে চলে।
স্বপ্নের সেই রমনী তো স্বপ্ন ভেঙ্গে বাস্তবে ফিরে আসবে না
তবে তাহার মতোই কেহ তো হবে যার কথা লিখেছি প্রার্থিত ধন কবিতায়
তারি তরে পুঞ্জিভূত করেছি হৃদয়ও গহীনে আমার সবটুকু ভালবাসা।
যদিও আজো দেখিনি তোমায় স্বপ্ন কি বাস্তবে
তবে এতটুকুই বুঝেছি শুধু স্বপনে দেখে, তুমি খুব সাধারন মেয়ে
নম্র-ভদ্র-বিনয়ী আর অল্পেই-তুষ্ট রহো বেসভুষণ তুমি নাহি করো
পদেপদে শ্রষ্টার কথা সরনাগত হয়ে সরণ করিয়ে দাও
আর এসবই হলো তব প্রতি আপলুত হবার কারন
( আর এমন কর্মেই প্রতিপালোক তুষ্ট হন ভালবাসেন )
তাছাড়া তোমাকে আমি শুধু পছন্দই করেছি এমনটা নয়
তোমাকে আমি ভালবাসি আর ভালবাসার গভীরতা কতোটুকু
তা বোলে বোঝাতে পারবনা কোনো দিন
এমন কি কোনো প্রমানও দিতে পারবনা আমি
শুধু এতটুকুই জানি তোমাকে ভালবাসি অনেক অনেক বেসি।
ওগো কে তুমি ? তুমি কে ? বড়ই যানতে ইচ্ছে করে
কেনই বা কাছে আসো ফিরে ফিরে শুধু স্বপ্নের মাঝে
তুমি জানোনা কো , তব বিহনে বড় বিস-জ্বালা ধরে মনে
ওগো কে তুমি ? কবে আসিবে বাস্তবে ফিরে
আজ বড্ড বেসি জানতে ইচ্ছে করে।
এমন করিয়া ফের বলিবে কবে স্বপ্নে নহে বাস্তবে
কখনো কি কিছু চেয়েছিনু আমি তব-দ্বরে
কভু কি বলেছি তোমায় ? আমার সেবা করো
জানু-সোনা-ময়নাপাখি বলে আগে পিছে ঘুমতে রহো
আমি যে তাহাদিগের কাহারো মতো নই
তুমি মোরে যে হালে রাখিবে, আমি তাহাতেই খুসি রবো
আমি কখনই কোনো কিচ্ছুটির তরে তব দ্বারে জিদ নাহি করিব।
তব এ-সব কথাই মোর মনের মৌন-কোঠায় আজিও রয়েছে বিধে
অস্রুজ্বলে মোর দুনয়ন ভাষে শুধু তোমার কথা ভেবে
যদিও সবি বলেছিলে তুমি স্বপ্নের মাঝে
আজিও খুজি তোমাকে আমি, শুন্য সজ্জা-বাস্তব ভুবনে
অথচ তুমি রয়েছ শুধু স্বপ্নের মাঝে আপন হয়ে আপনা বেসে।
( স্বপ্ন লেখা পদ্যকাব্য )
,,,,জটিলতর,,,,,,🥰
,,,,, ফিদাহ,,,😍
হুম